Surah Muhammad - মুহাম্মদ বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ, Audio, Arabic Ayat & English Meaning

47
Muhammad
মুহাম্মদ
Meaning: Muhammad - Released in Medina Total Ayats: 38 (4546 to 4583) Total Ruku: 4 - Sijda: Para: 26 - According to Najil: 95
# Ayat & Ortho Uccharon & English Meaning
1 ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ وَصَدُّوا۟ عَن سَبِيلِ ٱللَّهِ أَضَلَّ أَعْمَٰلَهُمْ আল্লাযীনা কাফারূওয়াছাদ্দূ‘আন ছাবীলিল্লা-হি আদাল্লা আ‘মা-লাহুম।
যারা কুফরী করে এবং আল্লাহর পথে বাধা সৃষ্টি করে, আল্লাহ তাদের সকল কর্ম ব্যর্থ করে দেন। Those who reject Allah and hinder (men) from the Path of Allah,- their deeds will Allah render astray (from their mark).
2 وَٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ وَعَمِلُوا۟ ٱلصَّٰلِحَٰتِ وَءَامَنُوا۟ بِمَا نُزِّلَ عَلَىٰ مُحَمَّدٍ وَهُوَ ٱلْحَقُّ مِن رَّبِّهِمْ كَفَّرَ عَنْهُمْ سَيِّـَٔاتِهِمْ وَأَصْلَحَ بَالَهُمْ ওয়াল্লাযীনা আ-মানূওয়া ‘আমিলুসসা-লিহা-তি ওয়া মা-মানূবিমা-নুঝঝিলা ‘আলামুহাম্মাদিওঁ ওয়াহুওয়াল হাক্কুমির রাব্বিহিম কাফফারা ‘আনহুম ছাইয়িআ-তিহিম ওয়া আসলাহা বা-লাহুম।
আর যারা বিশ্বাস স্থাপন করে, সৎকর্ম সম্পাদন করে এবং তাদের পালনকর্তার পক্ষ থেকে মুহাম্মদের প্রতি অবতীর্ণ সত্যে বিশ্বাস করে, আল্লাহ তাদের মন্দ কর্মসমূহ মার্জনা করেন এবং তাদের অবস্থা ভাল করে দেন। But those who believe and work deeds of righteousness, and believe in the (Revelation) sent down to Muhammad - for it is the Truth from their Lord,- He will remove from them their ills and improve their condition.
3 ذَٰلِكَ بِأَنَّ ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ ٱتَّبَعُوا۟ ٱلْبَٰطِلَ وَأَنَّ ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ ٱتَّبَعُوا۟ ٱلْحَقَّ مِن رَّبِّهِمْ كَذَٰلِكَ يَضْرِبُ ٱللَّهُ لِلنَّاسِ أَمْثَٰلَهُمْ যা-লিকা বিআন্নাল্লাযীনা কাফারুত্তাবা‘উল বা-তিলা ওয়া আন্নাল্লাযীনা আ-মানুত্তাবা‘উল হাক্কা মির রাব্বিহিম কাযা-লিকা ইয়াদরিবুল্লা-হু লিন্না-ছি আমছা-লাহুম।
এটা এ কারণে যে, যারা কাফের, তারা বাতিলের অনুসরণ করে এবং যারা বিশ্বাসী, তারা তাদের পালনকর্তার নিকট থেকে আগত সত্যের অনুসরণ করে। এমনিভাবে আল্লাহ মানুষের জন্যে তাদের দৃষ্টান্তসমূহ বর্ণনা করেন। This because those who reject Allah follow vanities, while those who believe follow the Truth from their Lord: Thus does Allah set forth for men their lessons by similitudes.
4 فَإِذَا لَقِيتُمُ ٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ فَضَرْبَ ٱلرِّقَابِ حَتَّىٰٓ إِذَآ أَثْخَنتُمُوهُمْ فَشُدُّوا۟ ٱلْوَثَاقَ فَإِمَّا مَنًّۢا بَعْدُ وَإِمَّا فِدَآءً حَتَّىٰ تَضَعَ ٱلْحَرْبُ أَوْزَارَهَا ذَٰلِكَ وَلَوْ يَشَآءُ ٱللَّهُ لَٱنتَصَرَ مِنْهُمْ وَلَٰكِن لِّيَبْلُوَا۟ بَعْضَكُم بِبَعْضٍ وَٱلَّذِينَ قُتِلُوا۟ فِى سَبِيلِ ٱللَّهِ فَلَن يُضِلَّ أَعْمَٰلَهُمْ ফাইযা-লাকীতুমুল্লাযীনা কাফারূফাদারবার রিকা-ব হাত্তাইযা আছখানতুমূহুম ফাশুদ্দুল ওয়াছা-কা ফাইম্মা-মান্নাম বা‘দুওয়াইম্মা-ফিদাআন হাত্তা-তাদা‘আল হারবুআওঝা-রাহা-যা-লিকা ওয়ালাও ইয়াশাউল্লা-হু লানতাসারা মিনহুম ওয়ালা-কিল লিইয়াবলুওয়া বা‘দাকুম ব্বিা‘দিওঁ ওয়াল্লাযীনা কুতিলূফী ছাবীলিল্লা-হি ফালাইঁ ইউদিল্লা আ‘মা-লাহুম।
অতঃপর যখন তোমরা কাফেরদের সাথে যুদ্ধে অবতীর্ণ হও, তখন তাদের গর্দার মার, অবশেষে যখন তাদেরকে পূর্ণরূপে পরাভূত কর তখন তাদেরকে শক্ত করে বেধে ফেল। অতঃপর হয় তাদের প্রতি অনুগ্রহ কর, না হয় তাদের নিকট হতে মুক্তিপণ লও। তোমরা যুদ্ধ চালিয়ে যাবে যে পর্যন্ত না শত্রুপক্ষ অস্ত্র সমর্পণ করবে! একথা শুনলে। আল্লাহ ইচ্ছা করলে তাদের কাছ থেকে প্রতিশোধ নিতে পারতেন। কিন্তু তিনি তোমাদের কতককে কতকের দ্বারা পরীক্ষা করতে চান। যারা আল্লাহর পথে শহীদ হয়, আল্লাহ কখনই তাদের কর্ম বিনষ্ট করবেন না। Therefore, when ye meet the Unbelievers (in fight), smite at their necks; At length, when ye have thoroughly subdued them, bind a bond firmly (on them): thereafter (is the time for) either generosity or ransom: Until the war lays down its burdens. Thus (are ye commanded): but if it had been Allah's Will, He could certainly have exacted retribution from them (Himself); but (He lets you fight) in order to test you, some with others. But those who are slain in the Way of Allah,- He will never let their deeds be lost.
5 سَيَهْدِيهِمْ وَيُصْلِحُ بَالَهُمْ ছাইয়াহদীহিম ওয়া ইউসলিহুবা-লাহুম।
তিনি তাদেরকে পথ প্রদর্শন করবেন এবং তাদের অবস্থা ভাল করবেন। Soon will He guide them and improve their condition,
6 وَيُدْخِلُهُمُ ٱلْجَنَّةَ عَرَّفَهَا لَهُمْ ওয়াইউদখিলুহুম জান্নাতা ‘আররাফাহা-লাহুম।
অতঃপর তিনি তাদেরকে জান্নাতে দাখিল করবেন, যা তাদেরকে জানিয়ে দিয়েছেন। And admit them to the Garden which He has announced for them.
7 يَٰٓأَيُّهَا ٱلَّذِينَ ءَامَنُوٓا۟ إِن تَنصُرُوا۟ ٱللَّهَ يَنصُرْكُمْ وَيُثَبِّتْ أَقْدَامَكُمْ ইয়াআইয়ুহাল্লাযীনা আ-মানূইন তানসরুল্লা-হা ইয়ানসুরকুম ওয়া ইউছাব্বিত আকদামাকুম।
হে বিশ্বাসীগণ! যদি তোমরা আল্লাহকে সাহায্য কর, আল্লাহ তোমাদেরকে সাহায্য করবেন এবং তোমাদের পা দৃঢ়প্রতিষ্ঠ করবেন। O ye who believe! If ye will aid (the cause of) Allah, He will aid you, and plant your feet firmly.
8 وَٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ فَتَعْسًا لَّهُمْ وَأَضَلَّ أَعْمَٰلَهُمْ ওয়াল্লাযীনা কাফারূফাতা‘ছাল্লাহুম ওয়া আদাল্লা আ‘মা-লাহুম।
আর যারা কাফের, তাদের জন্যে আছে দুর্গতি এবং তিনি তাদের কর্ম বিনষ্ট করে দিবেন। But those who reject (Allah),- for them is destruction, and (Allah) will render their deeds astray (from their mark).
9 ذَٰلِكَ بِأَنَّهُمْ كَرِهُوا۟ مَآ أَنزَلَ ٱللَّهُ فَأَحْبَطَ أَعْمَٰلَهُمْ যা-লিকা বিআন্নাহুম কারিহূমাআনঝালল্লা-হু ফাআহবাতা আ‘মা-লাহুম।
এটা এজন্যে যে, আল্লাহ যা নাযিল করেছেন, তারা তা পছন্দ করে না। অতএব, আল্লাহ তাদের কর্ম ব্যর্থ করে দিবেন। That is because they hate the Revelation of Allah; so He has made their deeds fruitless.
10 أَفَلَمْ يَسِيرُوا۟ فِى ٱلْأَرْضِ فَيَنظُرُوا۟ كَيْفَ كَانَ عَٰقِبَةُ ٱلَّذِينَ مِن قَبْلِهِمْ دَمَّرَ ٱللَّهُ عَلَيْهِمْ وَلِلْكَٰفِرِينَ أَمْثَٰلُهَا আফালাম ইয়াছীরূফিল আরদিফাইয়ানজুরূকাইফা কা-না ‘আ-কিবাতুল্লাযীনা মিন কাবলিহিম দাম্মারাল্লা-হু ‘আলাইহিম ওয়া লিল কা-ফিরীনা আমছা-লুহা-।
তারা কি পৃথিবীতে ভ্রমণ করেনি অতঃপর দেখেনি যে, তাদের পূর্ববর্তীদের পরিণাম কি হয়েছে? আল্লাহ তাদেরকে ধ্বংস করে দিয়েছেন এবং কাফেরদের অবস্থা এরূপই হবে। Do they not travel through the earth, and see what was the End of those before them (who did evil)? Allah brought utter destruction on them, and similar (fates await) those who reject Allah.
11 ذَٰلِكَ بِأَنَّ ٱللَّهَ مَوْلَى ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ وَأَنَّ ٱلْكَٰفِرِينَ لَا مَوْلَىٰ لَهُمْ যা-লিকা বিআন্নাল্লা-হা মাওলাল্লাযীনা আ-মানূওয়া আন্নাল কা-ফিরীনা লা-মাওলা-লাহুম।
এটা এজন্যে যে, আল্লাহ মুমিনদের হিতৈষী বন্ধু এবং কাফেরদের কোন হিতৈষী বন্ধু নাই। That is because Allah is the Protector of those who believe, but those who reject Allah have no protector.
12 إِنَّ ٱللَّهَ يُدْخِلُ ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ وَعَمِلُوا۟ ٱلصَّٰلِحَٰتِ جَنَّٰتٍ تَجْرِى مِن تَحْتِهَا ٱلْأَنْهَٰرُ وَٱلَّذِينَ كَفَرُوا۟ يَتَمَتَّعُونَ وَيَأْكُلُونَ كَمَا تَأْكُلُ ٱلْأَنْعَٰمُ وَٱلنَّارُ مَثْوًى لَّهُمْ ইন্নাল্লা-হা ইউদখিলুল্লাযীনা আ-মানূওয়া ‘আমিলুসসা-লিহা-তি জান্না-তিন তাজরী মিন তাহতিহাল আনহা-রু ওয়াল্লাযীনা কাফারূইয়াতামাত্তা‘ঊনা ওয়া ইয়া’কুলূনা কামাতা’কুলুল আন‘আ-মুওয়ান্না-রু মাছওয়াল্লাহুম।
যারা বিশ্বাস করে ও সৎকর্ম করে, আল্লাহ তাদেরকে জান্নাতে দাখিল করবেন, যার নিম্নদেশে নির্ঝরিণীসমূহ প্রবাহিত হয়। আর যারা কাফের, তারা ভোগ-বিলাসে মত্ত থাকে এবং চতুস্পদ জন্তুর মত আহার করে। তাদের বাসস্থান জাহান্নাম। Verily Allah will admit those who believe and do righteous deeds, to Gardens beneath which rivers flow; while those who reject Allah will enjoy (this world) and eat as cattle eat; and the Fire will be their abode.
13 وَكَأَيِّن مِّن قَرْيَةٍ هِىَ أَشَدُّ قُوَّةً مِّن قَرْيَتِكَ ٱلَّتِىٓ أَخْرَجَتْكَ أَهْلَكْنَٰهُمْ فَلَا نَاصِرَ لَهُمْ ওয়া কাআইয়িম মিন কারইয়াতিন হিয়া আশাদ্দুকুওওয়াতাম মিন কারয়াতিকাল্লাতী আখরাজাতকা আহলাকনা-হুম ফালা-না-সিরা লাহুম।
যে জনপদ আপনাকে বহিস্কার করেছে, তদপেক্ষা কত শক্তিশালী জনপদকে আমি ধ্বংস করেছি, অতঃপর তাদেরকে সাহায্য করার কেউ ছিল না। And how many cities, with more power than thy city which has driven thee out, have We destroyed (for their sins)? and there was none to aid them.
14 أَفَمَن كَانَ عَلَىٰ بَيِّنَةٍ مِّن رَّبِّهِۦ كَمَن زُيِّنَ لَهُۥ سُوٓءُ عَمَلِهِۦ وَٱتَّبَعُوٓا۟ أَهْوَآءَهُم আফামান কা-না ‘আলা-বাইয়িনাতিম মির রাব্বিহী কামান ঝুইয়িনা লাহূছূ উআ‘মালিহী ওয়াত্তাবা‘ঊআহওয়া-আহুম।
যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার পক্ষ থেকে আগত নিদর্শন অনুসরণ করে, সে কি তার সমান, যার কাছে তার মন্দ কর্ম শোভনীয় করা হয়েছে এবং যে তার খেয়াল-খুশীর অনুসরণ করে। Is then one who is on a clear (Path) from his Lord, no better than one to whom the evil of his conduct seems pleasing, and such as follow their own lusts?
15 مَّثَلُ ٱلْجَنَّةِ ٱلَّتِى وُعِدَ ٱلْمُتَّقُونَ فِيهَآ أَنْهَٰرٌ مِّن مَّآءٍ غَيْرِ ءَاسِنٍ وَأَنْهَٰرٌ مِّن لَّبَنٍ لَّمْ يَتَغَيَّرْ طَعْمُهُۥ وَأَنْهَٰرٌ مِّنْ خَمْرٍ لَّذَّةٍ لِّلشَّٰرِبِينَ وَأَنْهَٰرٌ مِّنْ عَسَلٍ مُّصَفًّى وَلَهُمْ فِيهَا مِن كُلِّ ٱلثَّمَرَٰتِ وَمَغْفِرَةٌ مِّن رَّبِّهِمْ كَمَنْ هُوَ خَٰلِدٌ فِى ٱلنَّارِ وَسُقُوا۟ مَآءً حَمِيمًا فَقَطَّعَ أَمْعَآءَهُمْ মাছালুল জান্নাতিল্লাতী উ‘ইদাল মুত্তাকূনা ফীহাআনহা-রুম মিম্মাইন গাইরি আ-ছিনিও ওয়া আন হা-রুম মিল্লাবানিল লাম ইয়াতাগাইইয়ার তা‘মুহূ ওয়া আন হা-রুম মিন খামরিল লাযযাতিল লিশশা-রিবীনা ওয়া আন হা-রুম মিন ‘আছালিম মুসাফফাওঁ ওয়ালাহুম ফীহা-মিন কুলিছছামারা-তি ওয়া মাগফিরাতুমমির রাব্বিহিম কামান হুওয়া খা-লিদুন ফিন্না-রি ওয়া ছুকূমাআন হামীমান ফাকাত্তা‘আ আম‘আআহুম।
পরহেযগারদেরকে যে জান্নাতের ওয়াদা দেয়া হয়েছে, তার অবস্থা নিম্নরূপঃ তাতে আছে পানির নহর, নির্মল দুধের নহর যারা স্বাদ অপরিবর্তনীয়, পানকারীদের জন্যে সুস্বাদু শরাবের নহর এবং পরিশোধিত মধুর নহর। তথায় তাদের জন্যে আছে রকমারি ফল-মূল ও তাদের পালনকর্তার ক্ষমা। পরহেযগাররা কি তাদের সমান, যারা জাহান্নামে অনন্তকাল থাকবে এবং যাদেরকে পান করতে দেয়া হবে ফুটন্ত পানি অতঃপর তা তাদের নাড়িভূঁড়ি ছিন্ন বিচ্ছিন্ন করে দেবে? (Here is) a Parable of the Garden which the righteous are promised: in it are rivers of water incorruptible; rivers of milk of which the taste never changes; rivers of wine, a joy to those who drink; and rivers of honey pure and clear. In it there are for them all kinds of fruits; and Grace from their Lord. (Can those in such Bliss) be compared to such as shall dwell for ever in the Fire, and be given, to drink, boiling water, so that it cuts up their bowels (to pieces)?
16 وَمِنْهُم مَّن يَسْتَمِعُ إِلَيْكَ حَتَّىٰٓ إِذَا خَرَجُوا۟ مِنْ عِندِكَ قَالُوا۟ لِلَّذِينَ أُوتُوا۟ ٱلْعِلْمَ مَاذَا قَالَ ءَانِفًا أُو۟لَٰٓئِكَ ٱلَّذِينَ طَبَعَ ٱللَّهُ عَلَىٰ قُلُوبِهِمْ وَٱتَّبَعُوٓا۟ أَهْوَآءَهُمْ ওয়া মিনহুম মাইঁ ইয়াছতামি‘উ ইলাইকা হাত্তা-ইযাখারাজূমিন ‘ইনদিকা কা-লূ লিল্লাযীনা ঊতুল ‘ইল মা মা-যা কা-লা আ-নিফান উলাইকাল্লাযীনা তাবা‘আল্লাহু ‘আলা-কুলূবিহিম ওয়াত্তাবা‘ঊআহওয়াআহুম।
তাদের মধ্যে কতক আপনার দিকে কান পাতে, অতঃপর যখন আপনার কাছ থেকে বাইরে যায়, তখন যারা শিক্ষিত, তাদেরকে বলেঃ এইমাত্র তিনি কি বললেন ? এদের অন্তরে আল্লাহ মোহর মেরে দিয়েছেন এবং তারা নিজেদের খেয়াল-খুশীর অনুসরণ করে। And among them are men who listen to thee, but in the end, when they go out from thee, they say to those who have received Knowledge, "What is it he said just then?" Such are men whose hearts Allah has sealed, and who follow their own lusts.
17 وَٱلَّذِينَ ٱهْتَدَوْا۟ زَادَهُمْ هُدًى وَءَاتَىٰهُمْ تَقْوَىٰهُمْ ওয়াল্লাযিনাহতাদাও ঝা-দাহুম হুদাওঁ ওয়া আ-তা-হুম তাকওয়া-হুম।
যারা সৎপথপ্রাপ্ত হয়েছে, তাদের সৎপথপ্রাপ্তি আরও বেড়ে যায় এবং আল্লাহ তাদেরকে তাকওয়া দান করেন। But to those who receive Guidance, He increases the (light of) Guidance, and bestows on them their Piety and Restraint (from evil).
18 فَهَلْ يَنظُرُونَ إِلَّا ٱلسَّاعَةَ أَن تَأْتِيَهُم بَغْتَةً فَقَدْ جَآءَ أَشْرَاطُهَا فَأَنَّىٰ لَهُمْ إِذَا جَآءَتْهُمْ ذِكْرَىٰهُمْ ফাহাল ইয়ানজু রূনা ইল্লাছছা-‘আতা আন তা’তিয়াহুম বাগতাতান ফাকাদ জাআ আশরাতুহা- ফাআন্না- লাহুম ইযা- জাআতহুম যিকরা-হুম।
তারা শুধু এই অপেক্ষাই করছে যে, কেয়ামত অকস্মাৎ তাদের কাছে এসে পড়ুক। বস্তুতঃ কেয়ামতের লক্ষণসমূহ তো এসেই পড়েছে। সুতরাং কেয়ামত এসে পড়লে তারা উপদেশ গ্রহণ করবে কেমন করে ? Do they then only wait for the Hour,- that it should come on them of a sudden? But already have come some tokens thereof, and when it (actually) is on them, how can they benefit then by their admonition?
19 فَٱعْلَمْ أَنَّهُۥ لَآ إِلَٰهَ إِلَّا ٱللَّهُ وَٱسْتَغْفِرْ لِذَنۢبِكَ وَلِلْمُؤْمِنِينَ وَٱلْمُؤْمِنَٰتِ وَٱللَّهُ يَعْلَمُ مُتَقَلَّبَكُمْ وَمَثْوَىٰكُمْ ফা‘লাম আন্নাহূলাইলা-হা ইল্লাল্লা-হু ওয়াছতাগফির লিযামবিকা ওয়ালিলমু’মিনীনা ওয়ালমু’মিনা-তি ওয়াল্লা-হু ইয়া‘লামুমুতাকাল্লাবাকুম ওয়া মাছওয়া-কুম।
জেনে রাখুন, আল্লাহ ব্যতীত কোন উপাস্য নেই। ক্ষমাপ্রার্থনা করুন, আপনার ক্রটির জন্যে এবং মুমিন পুরুষ ও নারীদের জন্যে। আল্লাহ, তোমাদের গতিবিধি ও অবস্থান সম্পর্কে জ্ঞাত। Know, therefore, that there is no god but Allah, and ask forgiveness for thy fault, and for the men and women who believe: for Allah knows how ye move about and how ye dwell in your homes.
20 وَيَقُولُ ٱلَّذِينَ ءَامَنُوا۟ لَوْلَا نُزِّلَتْ سُورَةٌ فَإِذَآ أُنزِلَتْ سُورَةٌ مُّحْكَمَةٌ وَذُكِرَ فِيهَا ٱلْقِتَالُ رَأَيْتَ ٱلَّذِينَ فِى قُلُوبِهِم مَّرَضٌ يَنظُرُونَ إِلَيْكَ نَظَرَ ٱلْمَغْشِىِّ عَلَيْهِ مِنَ ٱلْمَوْتِ فَأَوْلَىٰ لَهُمْ ওয়া ইয়াকূলুল্লাযীনা আ-মানূলাওলা-নুঝঝিলাত ছূরাতুন ফাইযাউনঝিলাত ছূরাতুমমুহকামাতুওঁ ওয়া যুকিরা ফীহাল কিতা-লু রাআইতাল্লাযীনা ফী কুলূবিহিম মারাদুইঁ ইয়ানজু রূনা ইলাইকা নাজারাল মাগশিইয়ি ‘আলাইহি মিনাল মাওতি ফাআওলালাহুম।
যারা মুমিন, তারা বলেঃ একটি সূরা নাযিল হয় না কেন? অতঃপর যখন কোন দ্ব্যর্থহীন সূরা নাযিল হয় এবং তাতে জেহাদের উল্লেখ করা হয়, তখন যাদের অন্তরে রোগ আছে, আপনি তাদেরকে মৃত্যুভয়ে মূর্ছাপ্রাপ্ত মানুষের মত আপনার দিকে তাকিয়ে থাকতে দেখবেন। সুতরাং ধ্বংস তাদের জন্যে। Those who believe say, "Why is not a sura sent down (for us)?" But when a sura of basic or categorical meaning is revealed, and fighting is mentioned therein, thou wilt see those in whose hearts is a disease looking at thee with a look of one in swoon at the approach of death. But more fitting for them-

1 2