Surah An-Nazi'at - আন-নযিআ'ত বাংলা উচ্চারণ ও অর্থ, Audio, Arabic Ayat & English Meaning

79
An-Nazi'at
আন-নযিআ'ত
Meaning: Those Who pull Out - Released in Mecca Total Ayats: 46 (5713 to 5758) Total Ruku: 2 - Sijda: Para: 30 - According to Najil: 81
# Ayat & Ortho Uccharon & English Meaning
21 فَكَذَّبَ وَعَصَىٰ ফাকাযযাবা ওয়া‘আসা-।
কিন্তু সে মিথ্যারোপ করল এবং অমান্য করল। But (Pharaoh) rejected it and disobeyed (guidance);
22 ثُمَّ أَدْبَرَ يَسْعَىٰ ছু ম্মা আদবারা ইয়াছ‘আ-।
অতঃপর সে প্রতিকার চেষ্টায় প্রস্থান করল। Further, he turned his back, striving hard (against Allah).
23 فَحَشَرَ فَنَادَىٰ ফাহাশারা ফানা-দা-।
সে সকলকে সমবেত করল এবং সজোরে আহবান করল, Then he collected (his men) and made a proclamation,
24 فَقَالَ أَنَا۠ رَبُّكُمُ ٱلْأَعْلَىٰ ফাকা-লা আনা রাব্বুকুমুল আ‘লা-।
এবং বললঃ আমিই তোমাদের সেরা পালনকর্তা। Saying, "I am your Lord, Most High".
25 فَأَخَذَهُ ٱللَّهُ نَكَالَ ٱلْءَاخِرَةِ وَٱلْأُولَىٰٓ ফাআখাযাহুল্লা-হু নাকা-লাল আ-খিরাতি ওয়াল ঊলা-।
অতঃপর আল্লাহ তাকে পরকালের ও ইহকালের শাস্তি দিলেন। But Allah did punish him, (and made an) example of him, - in the Hereafter, as in this life.
26 إِنَّ فِى ذَٰلِكَ لَعِبْرَةً لِّمَن يَخْشَىٰٓ ইন্না ফী যা-লিকা লা‘ইবরাতাল লিমাইঁ ইয়াখশা-।
যে ভয় করে তার জন্যে অবশ্যই এতে শিক্ষা রয়েছে। Verily in this is an instructive warning for whosoever feareth (Allah).
27 ءَأَنتُمْ أَشَدُّ خَلْقًا أَمِ ٱلسَّمَآءُ بَنَىٰهَا আ আনতুম আশাদ্দুখালকান আমিছ ছামাউ বানা-হা-।
তোমাদের সৃষ্টি অধিক কঠিন না আকাশের, যা তিনি নির্মাণ করেছেন? What! Are ye the more difficult to create or the heaven (above)? (Allah) hath constructed it:
28 رَفَعَ سَمْكَهَا فَسَوَّىٰهَا রাফা‘আ ছামকাহা-ফাছাওয়া-হা-।
তিনি একে উচ্চ করেছেন ও সুবিন্যস্ত করেছেন। On high hath He raised its canopy, and He hath given it order and perfection.
29 وَأَغْطَشَ لَيْلَهَا وَأَخْرَجَ ضُحَىٰهَا ওয়া আগতাশা লাইলাহা-ওয়া আখরাজা দুহা-হা-।
তিনি এর রাত্রিকে করেছেন অন্ধকারাচ্ছন্ন এবং এর সূর্যোলোক প্রকাশ করেছেন। Its night doth He endow with darkness, and its splendour doth He bring out (with light).
30 وَٱلْأَرْضَ بَعْدَ ذَٰلِكَ دَحَىٰهَآ ওয়াল আর দা বা‘দা যা-লিকা দাহা-হা-।
পৃথিবীকে এর পরে বিস্তৃত করেছেন। And the earth, moreover, hath He extended (to a wide expanse);
31 أَخْرَجَ مِنْهَا مَآءَهَا وَمَرْعَىٰهَا আখরাজা মিনহা-মাআহা-ওয়া মার‘আ-হা-।
তিনি এর মধ্য থেকে এর পানি ও ঘাম নির্গত করেছেন, He draweth out therefrom its moisture and its pasture;
32 وَٱلْجِبَالَ أَرْسَىٰهَا ওয়াল জিবা-লা আরছা-হা।
পর্বতকে তিনি দৃঢ়ভাবে প্রতিষ্ঠিত করেছেন, And the mountains hath He firmly fixed;-
33 مَتَٰعًا لَّكُمْ وَلِأَنْعَٰمِكُمْ মাতা-‘আল্লাকুম ওয়ালি আন‘আ-মিকুম।
তোমাদের ও তোমাদের চতুস্পদ জন্তুদের উপকারার্থে। For use and convenience to you and your cattle.
34 فَإِذَا جَآءَتِ ٱلطَّآمَّةُ ٱلْكُبْرَىٰ ফাইযা-জাআত্তিত্তাম্মাতুল কুবরা-।
অতঃপর যখন মহাসংকট এসে যাবে। Therefore, when there comes the great, overwhelming (Event),-
35 يَوْمَ يَتَذَكَّرُ ٱلْإِنسَٰنُ مَا سَعَىٰ ইয়াওমা ইয়াতাযাক্কারুল ইনছা-নুমা-ছা‘আ-।
অর্থাৎ যেদিন মানুষ তার কৃতকর্ম স্মরণ করবে The Day when man shall remember (all) that he strove for,
36 وَبُرِّزَتِ ٱلْجَحِيمُ لِمَن يَرَىٰ ওয়া বুররিঝাতিল জাহীমুলিমাইঁ ইয়ারা-।
এবং দর্শকদের জন্যে জাহান্নাম প্রকাশ করা হবে, And Hell-Fire shall be placed in full view for (all) to see,-
37 فَأَمَّا مَن طَغَىٰ ফাআম্মা-মান তাগা-।
তখন যে ব্যক্তি সীমালংঘন করেছে; Then, for such as had transgressed all bounds,
38 وَءَاثَرَ ٱلْحَيَوٰةَ ٱلدُّنْيَا ওয়া আ-ছারাল হায়া-তাদ্দুনইয়া-।
এবং পার্থিব জীবনকে অগ্রাধিকার দিয়েছে, And had preferred the life of this world,
39 فَإِنَّ ٱلْجَحِيمَ هِىَ ٱلْمَأْوَىٰ ফাইন্নাল জাহীমা হিয়াল মা’ওয়া-।
তার ঠিকানা হবে জাহান্নাম। The Abode will be Hell-Fire;
40 وَأَمَّا مَنْ خَافَ مَقَامَ رَبِّهِۦ وَنَهَى ٱلنَّفْسَ عَنِ ٱلْهَوَىٰ ওয়া আম্মা-মান খা-ফা মাকা-মা রাব্বিহী ওয়া নাহান্নাফছা ‘আনিল হাওয়া-।
পক্ষান্তরে যে ব্যক্তি তার পালনকর্তার সামনে দন্ডায়মান হওয়াকে ভয় করেছে এবং খেয়াল-খুশী থেকে নিজেকে নিবৃত্ত রেখেছে, And for such as had entertained the fear of standing before their Lord's (tribunal) and had restrained (their) soul from lower desires,

1 2 3